শিরোনামঃ
Loading...

রসুনের ৩০ টি স্বাস্থ্য উপকার

রসুনের ৩০ টি স্বাস্থ্য উপকার

কবিতাঃ তারুণ্যের বিজ্ঞান, লেখকঃ নাজিমউদ্দীন

কবিতাঃ তারুণ্যের বিজ্ঞান,  লেখকঃ নাজিমউদ্দীন
কবিতাঃ তারুণ্যের বিজ্ঞান
লেখকঃ নাজিমউদ্দীন



আঁকা আঁকি,
লেখি, লেখি,

দেখাদেখি,
আমরা শিখি।

কথা বলা,
হেটে চলা,
চেনা জানা,
পছন্দ ঘৃণা।

জানি, জানাই,

আসুন মিলেমিশে ভাগাভাগি করে খাই

আসুন মিলেমিশে ভাগাভাগি করে খাই


একটি পুরোনো কৌতুক দিয়ে শুরু করি। একটি রেস্টুরেন্টে ভীষন ভীড় হওয়ায় একই টেবিলে দুজন মানুষ খেতে বসেছেন। ওয়েটার আসা মাত্রই উভয়েই মাছের অর্ডার করলেন। ওয়েটার দুটি প্লেটে করে দুটি মাছ নিয়ে এলেন এবং টেবিলে রাখলেন।বলা বাহুল্য মাছ দুটির আকৃতি একেবার সমান ছিলো না। এই সময় টেবিলে বসা দু’জনের একজন অনেকটা অবচেতনেই বড় মাছের প্লেটটি নিজের দিকে টেনে নিলেন। এই দেখে অপরজন বেজায় অসন্তুষ্ট হলেন। তিনি চটে গিয়ে অপরজনকে শুধালেন এ কেমন আচরণ ভাই? ভদ্রতা বলতে কি কিছুই জানেন না? অভদ্রের মতো বড় মাছটি নিয়ে নিলেন যে? প্রথম ব্যক্তি তখন বললেন, আপনি হলে কোনটি নিতেন? দ্বিতীয় ব্যক্তি

নন-কোডিং ডিএনএ রহস্য

নন-কোডিং ডিএনএ রহস্য
একসময় ভাবা হত মানব জেনোমের ৯৮% কোন কাজের না, মানে ফালতু মাল (junk DNA or junk element)। এই ৯৮ সংখ্যা টা এসেছে ডিএনএ’র যেই অংশ প্রোটিন তৈরি করতে পারেনা তার পরিমান থেকে। আমরা যদি সম্পূর্ণ ডিএনএ কে একটা বড় সুতার মত ধরি, তবে সুতার কিছু অংশ থেকে প্রোটিন তৈরি হবে আর বেশিরভাগ অংশ থেকে হবেনা।  ডিএনএ’র যেই অংশ প্রোটিন তৈরি করে তাকে বলে জিন, বা প্রোটিন কোডিং ডিএনএ। এই অংশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারন প্রোটিন তৈরি না হলে কিছুই করতে পারতোনা কোন জীব, এমনকি একটি কোষ। তাহলে মানুষের এই ৯৮% নন-কোডিং ডিএনএ’র কি কোন কাজ নাই?


বৈদ্যুতিক ব্যাক্টেরিয়া

বৈদ্যুতিক ব্যাক্টেরিয়া
আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই নিয়ে আমাদের পরিবেশ। এই পরিবেশে কিছু জিনিস হল জীব, যাদের জীবন আছে। আর কিছু জিনিস জড়, যাদের জীবন নেই। জীবের মধ্যে কিছু আছে যাদের আমরা খালি চোখে দেখি, যেমনঃ আমাদের বাবা-মা, ভাই-বন্ধু, দেয়ালের পোকা,পাশের বাসার বিড়াল, পথের কুকুর ইত্যাদি। আবার কোন কোন জীব আছে যাদের খালি চোখে সবসময় দেখিনা, যেমনঃ স্টোর রুমের ইদুর, বইয়ের সেলফের তেলাপোকা ইত্যাদি- কিন্ত মাঝে মাঝে এদের সাথে দেখা হয়ে যায়!
geobacter metallireducens
তবে কিছু জীব আছে যাদের আসলেই খালি চোখে দেখা অসম্ভব, কিন্তু তারা চোখের সামনেই থাকে। আপনার হাতে,পায়ে, পেটের ভিতরে, সারা ঘরে, সব জায়গাতেই

গণিতের মজা

গণিতের মজা
গণিত শুধু বুদ্ধি আর চোখের ব্যপার নয় মজারও
১। “আপনারা বেশি বেশি করে নিজ নিজ জন্মদিন উদযাপন করুন, কারণ এটি প্রমাণিত যে জন্মদিন উদযাপনের সাথে দীর্ঘ জীবনের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, যে সব মানুষ সবচেয়ে বেশি জন্মদিন পালন করেন, তারাই সবচেয়ে বেশি বছর বেঁচে থাকেন।”—পরিসংখ্যান বিষয়ে জনৈক ছাত্রের পিএইচডি গবেষণার ফল।
২। “পৃথিবীতে যত গাড়ি চোর আছে, তাদের ১০ শতাংশ বামহাতি। আবার পৃথিবীর সব মেরু ভল্লুকই বামহাতি। সুতরাং আপনার গাড়ি চুরি হলে, শতকরা ১০ ভাগ সম্ভাবনা এটি কোনো মেরু ভল্লুকের কাজ।”—পরিসংখ্যানের আরেকটি গবেষণার ফল।
৩। “পরিসংখ্যান কতই না বিস্ময়কর কাজের!”
“কীভাবে জানো?”
“আচ্ছা, শোন তাহলে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পৃথিবীতে প্রতি বছর কুমিররা ৪ কোটি ২০ লাখ ডিম পাড়ে। এদের মধ্যে কেবল ২ ভাগের ১ ভাগ ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এসব বাচ্চার ৪ ভাগের ৩ ভাগই আবার জন্মের প্রথম ৩৬ দিনে শিকারী প্রাণীর হাতে মারা পড়ে। বাকিগুলির মধ্যে শতকরা ৫ ভাগ কেবল এক বছর বেঁচে থাকে। এবার নিশ্চয়ই স্বীকার করবে, পরিসংখ্যান কতই না বিস্ময়কর।”

আশ্চর্য একটি সংখ্যা ১৪২৮৫৭

আশ্চর্য একটি সংখ্যা ১৪২৮৫৭
এর আগে একটি মজার গণিত উপস্থাপন করেছি আপনাদের সামনে। সেই ধারাবাহিকতায় আজ আবার আর একটি আশ্চর্য সংখ্যা নিয়ে হাজির হলাম। সংখ্যাটি হচ্ছে ১৪২৮৫৭। এই সংখ্যাটির রয়েছে আশ্চর্য কিছু বৈশিষ্ট। সেগুলো আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেস্টা করছি।
2010-11-16_003134
বৈশিষ্ট একঃ
142857×1 = 142857
142857×2 = 285714
142857×3 = 428571
142857×4 = 571428
142857×5 = 714285
142857×6 = 857142
দেখেন প্রতিটি গুণফলেই কিন্তু 1,4,2,8,5,7 অংকগুলি বারবার সিরিয়াল অনুযায়ী চক্রাকারে

২২/৭ পাই-এর চেয়ে বড় তার প্রমাণ

২২/৭ পাই-এর চেয়ে বড় তার প্রমাণ

মূলদ সংখ্যা ২২ যে π -এর চেয়ে বড় এই বিখ্যাত গাণিতিক ফলাফলটির বিভিন্ন প্রমাণ প্রাচীনকালেই বের হয়ে গিয়েছিল। নীচে ক্যালকুলাসের কিছু প্রাথমিক ধারণা কাজে লাগিয়ে এটির একটি আধুনিক প্রমাণ দেয়া হল। অন্যান্য মৌলিক প্রমাণের চেয়ে এই ক্যালকুলাস-ভিত্তিক প্রমাণটি অনেক সোজা-সাপ্টা।; দিওফান্তুসীয় আসন্নীকরণ তত্ত্বের সঙ্গে এর সম্পর্ক থাকায় এটি গাণিতিকভাবে সুন্দর (elegant)। স্টিভেন লুকাস এই প্রমাণটিকে “One of the more beautiful results

e কেন লগারিদমের ভিত্তি হল?

e কেন লগারিদমের ভিত্তি হল?
আমরা সবাই মোটামুটি ১০ ভিত্তিক লগারিদমের সাথে পরিচিত। ভিত্তি হিসাবে ১০ কে আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয়, কারণ আমরা ১০ ভিত্তিক গণনায় অভ্যস্ত। তাই আমরা একটু অবাক হই লগের ভিত্তি হিসেবে e (এটি একটি অমূলদ সংখ্যা যার মান ২.৭১৮২৮১৮২৮৪……) কে দেখে আর আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে এই e আসলো কোথা থেকে আর কেনইবা গণিতবিদদের কাছে এই e কে ১০ এর চেয়েও বেশি ভাল মনে হয় ?
যদি আমরা ১০ ভিত্তিক লগ অর্থাৎ y=log_১০ (x) এর লেখ আঁকি এবং অত্যন্ত সতর্কতার সাথে (১,০) বিন্দুতে অংকিত স্পর্শকের ঢাল হিসাব

স্ট্রিং তত্ত্ব

স্ট্রিং তত্ত্ব
, অবিভাজ্য কণা দ্বারা গঠিত। অর্থাৎ যেকোনো পদার্থকে ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে সর্বশেষ যে অবস্থা পাওয়া সম্ভব তাই পরমানু। কিন্তু বর্তমানে আমাদের ভাঙ্গার দৌড় পরমানু পর্যন্ত আটকে থেকে নেই। পরমানুকে ভেঙ্গে আমরা এর ভেতর থেকে বের করে এনেছি ইলেক্ট্রন, নিউক্লি (Nuclei)। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞানীরা ইলেক্ট্রন, নিউক্লিকেও ভেঙ্গে ফেলতে সক্ষম হয়েছেন এবং আবিষ্কার করেছেন আরও অসংখ্য অতিপারমানবিক কণার (Subatomic Particle) অস্তিত্ব

শক্তি

শক্তি
পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় শক্তি বলতে কাজ করার সামর্থ্যকে বুঝায়। কাজ বা কার্য হচ্ছে বল (force) ও বলাভিমুখী সরণের (displacement) গুণফল। কৃতকাজের পরিমাণ দিয়েই শক্তি পরিমাপ করা হয়। অর্থাৎ বস্তুর শক্তি হচ্ছে ঐ বস্তু মোট যতখানি কাজ করতে পারে। সুতরাং কাজের একক ও শক্তির একক অভিন্ন – জুল। ১ জুল = ১ নিউটন x ১ মিটার। শক্তি একটি স্কেলার রাশি।

শক্তির রূপ

শক্তির বিভিন্ন রূপ আছে। মোটামুটিভাবে শক্তির নয়টি রূপ দিয়ে প্রাকৃতিক সব ঘটনার ব্যাখ্যা দেয়া হয়। শক্তির রূপগুলি হলঃ
  • যান্ত্রিক শক্তি
  • আলোক শক্তি
  • শব্দ শক্তি
  • তাপ শক্তি

ইলেক্ট্রন প্রোটনের গতিশীলতা – পার্টিকেল এক্সেলারেটর

ইলেক্ট্রন প্রোটনের গতিশীলতা – পার্টিকেল এক্সেলারেটর
পদার্থ বিজ্ঞানের গবেষণার স্তর অনেক সূক্ষ্ম স্তরে এসে পৌঁচেছে। বিজ্ঞানীদের গবেষণার বিষয়বস্তু এখন অণু পরমাণুতে সীমাবদ্ধ নেই। অণু পরমাণু গঠনকারী উপাদান নিয়ে এখন কাজ চলছে। এ ধরনের উপাদানকে বলা হয় সাব এটমিক কণা। এ ধরনের সূক্ষ্মতর কণা নিয়ে পরীক্ষা চালাতে বিশাল বিশাল যন্ত্রপাতি কাজে লাগানো হচ্ছে। উদাহরণ স্বরূপ, বাবল চেম্বার, পার্টিকেল এক্সিলারেটর-এর নাম বলা যেতে পারে। এখানে পার্টিকল এক্সিলারেটর সম্পর্কে ধারণা দেবার চেষ্টা করা হলো।
পার্টিকল এক্সিলারেটর এক ধরনের ডিভাইস। দ্রুত গতিসম্পন্ন বিম, চার্জিত এটমিক বা সাব এটমিক কণা প্রস্তুতসহ অন্যান্য গবেষণা উপলক্ষ্যে এদের ব্যবহার করা হয়। পরমাণুর নিউক্লিয়াসের গঠন, নিউক্লিয়াসে ক্রিয়াশীল বলের ধরণ, বিশেষ কিছু পরমাণুর (ইউরেনিয়াম পরবর্তী ভারী ধাতু) গঠন আবিষ্কারে পার্টিকল

ছয়টি বিশেষ সংখ্যা নিয়ন্ত্রন করছে আমাদের মহাবিশ্ব

ছয়টি বিশেষ সংখ্যা নিয়ন্ত্রন করছে আমাদের মহাবিশ্ব


আমাদের মহাবিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হয় মাত্র ছয়টি সংখ্যা দিয়ে যেগুলো বিন্যস্ত হয়েছে বিগ ব্যাংগের সময়কালে। সেগুলোর যেকোন একটিও ব্যতিক্রম ঘটলে কোন গ্রহ, নক্ষত্র এবং মানব জাতির অস্তিত্ব ই থাকতো না।
– বিশিষ্ট জ্যোতির্বিদ স্যার মারটিন রিজ।
আমাদের দৈনন্দিন পৃথিবীর সকল রসায়ন এবং অস্তিত্ব মূলত নির্ধারণ হয় অনু(এটম)র ধর্ম, তাদের আকার এবং ভর, তাদের ধরন, বিভাজন এবং সেই অমোঘ  বলের দ্বারাই যা তাদের একত্রিত করে রাখছে । এটম বা অনুর অস্তিত্বের মূলে আছে তার অভ্যন্তরীণ বল এবং নানাবিধ কণা।
আবার গ্রহ, নক্ষত্র গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ এসবের সবই নিয়ন্ত্রিত হয় মধ্যকর্ষন শক্তি বা বলের মাধ্যমেই এবং জ্যোতির্বীদদের  গবেষনার মূল বিষয়সমূহ অর্থাৎ গ্রহ, নক্ষত্র গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ।
তাত্ত্বিক গণ ও

রসায়ন নিয়ে কিছু মজার ম্যাজিক

রসায়ন নিয়ে কিছু মজার ম্যাজিক
রসায়ন নিয়ে মজার অনেক কাজ করা যায় যেগুলোকে অনেকে ম্যাজিকও বলে। শিরোনাম দেখেই বোঝা যাচ্ছে এই পোষ্ট রসায়নরে কিছু মজার বিষয়  নিয়ে । খেলাগুলো ছোট ছোট হলেও আর্শ্চযজনক। ম্যাজিকের বিষয় গুলি হল
  • ১)বিলীয়মান রঙ
  • ২)জলের মধ্যে শুস্কতা
  • ৩)অন্ধকারে আলোক বিকিরণ
  • ৪)জলের মধ্যে আগুন জ্বলা

বিলীয়মান রঙঃ

ফেনপথালিন (C20H14O4) জলে মিশিয়ে এর মধ্যে লিকার এমোনিয়াম ফোর্ট বা চুনের জলের দ্রবণ যোগ করলে তা থেকে এই আশ্চর্য রঙের সৃষ্টি

বিজ্ঞানের রাজ্যে একজন উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক স্যার আইজাক নিউটন।

বিজ্ঞানের রাজ্যে একজন উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক স্যার আইজাক নিউটন।
বিজ্ঞানের রাজ্যে একজন উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক স্যার আইজাক নিউটন।
অন্যতম অবদানসমূহ:
নিউটনের গতিসূত্র-


ক. বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার বস্তুটির উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে প্রযুক্ত হয় ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে ঘটে।

খ. বাইরে থেকে প্রযুক্ত বল দ্বারা অবস্থার পরিবর্তন করতে বাধ্য না করলে অচল বস্তু চিরকাল অচল অবস্থাতেই থাকবে এবং সচল বস্তু চিরকাল সমবেগে সরলরেখা ধরে চলতে থাকবে।
গ. প্রতিটি ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
নিউটনের অভিকর্ষ তত্ত্ব-
বিশ্বজগতে সমস্ত বস্তুই বল দ্বারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণ বল বস্তু দুটোর ভরের সমানুপাতিক এবং বস্তুদ্বয়ের মধ্যে দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।

বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি শাখায় তিনি গবেষণা করে গেছেন। বলা

বিজ্ঞানীদের জীবনী- বিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডে

বিজ্ঞানীদের জীবনী-   বিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডে
মাইকেল ফ্যারাডে
 MICHAEL FARADAY
[১৭৯১-১৮৬৭]     
আমাদের নিকট একজন শিক্ষণীয় বিজ্ঞান ব্যক্তিত্ব যিনি বিজ্ঞানের ইতিহাসে একজন বিস্ময়কর বিজ্ঞান প্রতিভা। প্রায় দুইশতক আগে তাঁর আবিষ্কার আমাদের প্রতিদিনের জীবনে এক বড় পরিবর্তন এনেছে। যেমন তাঁর আবিষ্কৃত আলোকের উপর চৌম্বকত্বের প্রভাব (ব্যবহারিক ক্ষেত্রে বিদ্যুতের প্রয়োগ)। তিনি একজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী, মাইকেল ফ্যারাডে। অথচ ভাবলে অবাক হতে হয় এই মনীষীর জন্ম একটি দরিদ্র পরিবারে। তাঁর না ছিল তেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা, না ছিল পারিবারিক স্বীকৃতি। বিজ্ঞানের বিশেষ শাখার উপর তাঁর অদম্য জ্ঞান-পিপাসা ও স্পৃহা থেকে ঘটে বিশাল

হ্যাক হলেও ফিরে পাবেন ফেসবুক একাউন্ট

হ্যাক হলেও ফিরে পাবেন ফেসবুক একাউন্ট
২০০৪ সালে শুরু হওয়া ফেসবুক নামক সামাজিক যোগাযোগ সাইটের সাথে নিশ্চয়ই কাউকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে হবেনা। কম বেশি সবারই সেখানে একাউন্ট থাকার সুবাদে সুখকর অভিজ্ঞতার পাশাপাশি কষ্টকর অভিজ্ঞতাটাও অনেকেরই থাকার কথা। আজকে কষ্টকর দিকটি নিয়ে আগাবো এবং এর একটি সমাধানের চেষ্টা করবো।
বাংলাদেশে জনপ্রিয় হওয়া ফেসবুকে কম বেশি অনেকেরই একাউন্ট কোননা কোন ভাবে হ্যাক হয়ে থাকতে পারে। দেখা গেছে কোন একটি স্ক্যাম কিংবা এপ্সের কবলে পড়লেন। অথবা কোন ভাবে আপনার সিকিউরিটি ব্যবস্থা দূর্বল থাকায় ইমেইল হ্যাক হয়ে কিংবা সরাসরি হ্যাক হয়ে ফেসবুক একাউন্টটি হ্যাক হয়ে গেল। এবং হ্যাকার আপনার ব্যবহৃত পাশওয়ার্ড টিও পরিবর্তন করে ফেললো। এখন কি করবেন??
শুধু মাত্র ফান করার জন্য হলে একাউন্টের চিন্তাটা না করলেও চলে. কিন্তু লক্ষনীয় যে, আজ কাল সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম একটি মাধ্যম নয় আরো নানাবিধ ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক কাজেও ফেসবুক ব্যবহৃত হয়। তখন তো আপনাকে এই আইডি রিকভার করতেই হবে। আইডি রিকভার করার নান উপায় আছে, তার মধ্যে আজকের উপায়টি পরিবেশিত হলঃ
হ্যাককৃত ফেসবুক