রোবট সাপ, আবিষ্কারের নতুন চমক !

রোবট সাপ, আবিষ্কারের নতুন চমক !

পোস্ট এর টাইটেল দেখে কি অবাক হচ্ছেন? হ্যা অবাক হবারি কথা, কিন্তু এটাই সত্য। এবার বিজ্ঞান আবিষ্কার করলো রোবট সাপ। বিশিষ্ট মার্কিন শিল্পী ও ডিজাইনার গ্যাব্রিয়ালা লিভাইন কিছুদিন আগে শেষ হওয়া ‘উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তি’ শীর্ষক সম্মেলনে এ রোবট সাপটি প্রদর্শন করেন। আসল সাপের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই সাপটি ডিজাইন করা হয়েছে। এই সাপ ঠিক প্রাকিতিক সাপের মতোই চলাফেরা করবে, সমুদ্রের তলদেশ, মরুভূমি, পাহাড়সহ দুর্গম ধ্বংসস্তূপে অনায়াসেই যেতে পারবে। রোবট সাপটি তৈরির আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে জনকল্যাণ করার জন্য।
অনেক সময় দেখাজায় বড় বড় বিল্ডিং ধসে পরে যেমন কিছুদিন আগে আমাদের দেশের রানা প্লাজার ক্ষেত্রে হয়েছিলো। তখন এই সাপটি ওই

প্রোগ্রামিং ইন সি ক্লাসরুমঃ পর্ব ২– সঠিক উপায়ে turbo c ইন্সটলেশন

প্রোগ্রামিং ইন সি ক্লাসরুমঃ পর্ব ২– সঠিক উপায়ে turbo c ইন্সটলেশন
প্রোগ্রামিং ইন সি বিষয়ক প্রথম পোস্ট “প্রোগ্রামিং ইন সি ক্লাসরুমঃ পর্ব ১ – প্রাথমিক আলোচনা” তে প্রোগ্রামিং সি সম্পর্কিত সাধারণ ধারণা এবং কম্পাইলার সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছিল। এবং বেসিক টারবো সি কম্পাইলারটি সংগ্রহ করার পদ্ধতি দেখানো হয়েছিল। আজ আমরা turbo c কিভাবে কম্পিউটারে ইন্সটল করতে হয় তা দেখব। কারণ অনেকেই প্রথমে সি প্রোগ্রাম শেখার শুরুতে কম্পাইলার ইন্সটল করতে বেশ সমস্যায় পরেন। আর এ ধরণের সমস্যা শেখার আগ্রহ নষ্ট করে দিতে পারে, 

প্রোগ্রামিং ইন সি ক্লাসরুমঃ পর্ব ১ – প্রাথমিক আলোচনা

প্রোগ্রামিং ইন সি ক্লাসরুমঃ পর্ব ১ – প্রাথমিক আলোচনা
আমাদের সকলের কাছেই প্রোগ্রামিং সি খুবই পরিচিত এবং জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। কথায় আছে সি না জানলে নাকি প্রকৃত প্রোগ্রামার হওয়া যায় না।বেশ কয়েক বছর আগে সি শিখেছিলাম, শখের বশে নয় বরং পরীক্ষায় মার্ক তোলার জন্য হঠাৎ ইচ্ছা হল এবার এটাকে নিজের আগ্রহ থেকে শেখা যাক।আমার বিশ্বাস আমার সাথে হয়তবা আপনারাও থাকবেন। আসলে নিজের ইচ্ছাটা কথা না বললে কোন কিছুই ভালভাবে শেখা হয় না । আমার ইচ্ছাটা অনেক বছর পর কথা বলতে শুরু করেছে।দেখা যাক আমার আর আপনাদের ইচ্ছাটাও একসাথে চলতে পারে কিনা।
প্রোগ্রামিং সি সম্পর্কে কিছু কথা
1972 সালের দিকে প্রোগ্রামিং সি এর উদ্ভব হয়। বেল ল্যাবরেটরিতে ডেনিস রিচি প্রোগ্রামিং সি উদ্ভাবন করেন। প্রোগ্রামিং সি একটি মিড লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আর এজন্যই প্রোগ্রামিং সি দ্বারা যেমন হাই লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের মত বিভিন্ন ধরণের ডাটা, ভেরিয়েবল এবং

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিস্তারে ব্লগিং সংবাদপত্র এবং পাঠ্যপুস্তকের চেয়ে ভাল

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিস্তারে ব্লগিং সংবাদপত্র এবং পাঠ্যপুস্তকের চেয়ে ভাল

বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চা
r1একটি দেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র প্রযুক্তি পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি করা নয় বরং প্রযুক্তির কলাকৌশল সম্পর্কে সকলকে জানানো, নতুন নতুন কলাকৌশল উদ্ভাবন অথবা উদ্ভাবনের চেষ্টা করাটাই এখানে মুখ্য। আমাদের দেশে যে এ ধরণের কার্যক্রম যে পরিচালিত হচ্ছে না, তা কিন্তু নয়। ধানের তুষ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন, আবর্জনা থেকে জৈব্যসার তৈরি, বিদ্যুৎ উৎপাদনে খালের পানির স্রোতকে কাজে লাগানোর মত ছোট ছোট সম্ভাবনাময় খবর প্রায়ই আমাদেরকে সাময়িক ভাবে উৎসায়িত করে তোলে কিন্তু নিমেষেই তা হারিয়ে যায়। অনেকেই

নিয়মিত হাটুঁন অতঃপর সুস্থ্ থাকুন!

নিয়মিত হাটুঁন অতঃপর সুস্থ্ থাকুন!
বিসমিল্লাহির রহমানীর রাহীম।  
আশা করি সবাই মহান আল্লাহর অশেষ রহমত ও করুণায় ভালোই আছেন। আল্লাহর রহমতে আমিও ভালো আছি। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ভালো নেই। কেননা কারো কারো রয়েছে নানান জটিল সমস্যাবলি। যেমন ধরুন কেউ ভুগছে শারিরীক সমস্যায় আবার কেউ বা মানসিক সমস্যায়। তবে সমসা যাই হউক সেটা তো সমস্যাই তাই নাহ? আর আমার মতে কখনো কোন সমস্যা নিজ দ্বায়িত্বে পুষে রাখা উচিত নয়। কেননা হয়তবা সেই সমস্যাই একদিন আপনার সামনে অনেক বড় রূপ নিয়ে হাজির হতে পারে? যাই হউক বরাবরের মতো স্বাস্থ্য নিয়ে লিখতে লিখতে আজও তার ব্যতিক্রম করলাম না। সব ঝামেলা আর ভোগান্তি পেরিয়ে অবশেষে আপনাদের জন্য লিখতে বসে গেলাম আরেকটা সচেতনামূলক ব্লগ পোষ্ট। আমি আজ যে বিষয় নিয়ে লিখছে বসেছি তার শিরনাম দেখে আপনারা যে আগেই বুঝে গেছেন সেটা আমি অনেক আগেই টের পেয়েছি 
তো এবার আসুন আমার ভাষণ শেষ করে এইবার কাজের কথায় আসি কেমন

যেভাবে ইন্টারনেটে আনন্দ নিতে পারেন

যেভাবে ইন্টারনেটে আনন্দ নিতে পারেন
আপনার কি মনে হয় যে আপনি সবকিছু করে ফেলেছেন? আর খুব বিরক্ত বা ক্লান্ত হয়ে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন? আচ্ছা, এই হল কিছু জিনিস যা আপনি ইন্টারনেটে করতে পারেন যখন ক্লান্তি বোধ করে থাকেন। বিষয়গুলি যাচাই করে দেখতে পারেন ইন্টারনেটের মজাদার দিকগুলো আবিষ্কার করতে।
১। ইন্টারনেট ব্রাউজারটি খুলুন। ফায়ারফক্স, গুগল ক্রোম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, সাফারি যাই ব্যবহার করুন না কেন, সেটা ওপেন

জানার মাঝে অজানা কিছু মজার তথ্য,জানতে দোষ কি !!! [মিলিয়ে নিন কি জানেন আপনি]

জানার মাঝে অজানা কিছু মজার তথ্য,জানতে দোষ কি !!! [মিলিয়ে নিন কি জানেন আপনি]
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
আজ আপনাদের সাথে কিছু মজার তথ্য শেয়ার করতে বসলাম । এখানে অনেক মজার তথ্য আছে যা আপনি জানেন না ।তাই সময় থাকলে একবার পড়ে নিতে পারেন । চলুন তাহলে শুরু করি ।আমার প্যাচাল না শুনে এবার তথ্যগুলো জেনে নেওয়া যাক ।
১। কি-বোর্ডের একটি সারির অক্ষরগুলো ব্যবহার করে লেখা সবচাইতে বড় শব্দ কি হতে পারে ? আপনাদের চিন্তা করতে হবে না । আর চিন্তা করে বের করাটাও এত সহজ না ! আমিও বের করতে পারি নি । কি-বোর্ডের যেকোন এক সারির অক্ষরগুলো ব্যবহার করে লেখা সবচাইতে বড় শব্দ TYPEWRITER ।
২ ।অজ্ঞান হয়ে উল্টে পড়ার সময় পিপঁড়ারা সবসময় তাদের ডান দিকে পড়ে। কাজেই কোন পিপঁড়াকে যদি বাম দিকে উল্টে থাকতে দেখেন, তাহলে বুঝে নিবেন পিপড়াটি নিশ্চয়ই স্কুল ফাঁকি দেবার জন্য অজ্ঞান হবার অভিনয় করছে।
৩ । সবচেয়ে জোরে শব্দ করে কোন প্রানী ? আপনার উত্তরটা আমিই দেই । আপনি বলবেন “মেয়েরা” । কেননা মেয়েদের ওই কর্কশ গলার চিল্লানি যেকোন প্রানীর সাথে প্রতিযোগিতা করবার জন্য যথেষ্ট । কিন্তু বিজ্ঞান বলছে অন্যকথা । নীল তিমি প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে জোরে শব্দ করতে পারে। পরস্পর ভাববিনিময়ের সময় ওরা যে শিস দেয়, সেটা ৫৩০ মাইল দূর থেকেও শোনা

বাস থেকে লাফ কি সামনে দিবেন? না পিছনে?

বাস থেকে লাফ কি সামনে দিবেন? না পিছনে?
আমাদের বাসে চড়ার অভিজ্ঞতা বেশ জোরালো। ১, ২, ৬, ১০ নম্বর সহ যে কত রুটের বাসে যে আমরা প্রতিদিন চড়ি। তাই সকলেই জানি যে বাস থেকে নামতে হয় কিভাবে। এমনকি বাসের নিরক্ষর কন্ডাক্টর ও নামার সময় বলে সাবধান করে দেয়। যারা পদার্থবিজ্ঞান একটু আধটু পড়েছেন আমার মত তারা সকলেই জানেন যে ব্যাপারটা ঘটে কি প্রক্রিয়ায়। আমিও কলেজে ফাঁকি দিয়ে পড়েছি বেশিদিন হয়নি। ঘটনার সত্যিকারের তাৎপর্য ওইদিন ক্লাসের বেঞ্চে বসে না বুঝাতে আজ আরও একটুখানি বিস্তৃতভাবে জানার জন্য অনেক গভীরে যেতে হল।
এটি আসলে কেন ঘটে? যারা জানেন তারা উত্তরে বলবেন যে, জড়তা বা জাড্যের জন্য। যারা আরও একটু জানেন তারা বলবেন, গতি জড়তার

সেই বিতর্কিত প্রশ্ন ডিম আগে না মুরগি আগে ?

সেই বিতর্কিত প্রশ্ন ডিম আগে না মুরগি আগে ?
লেখাটির শিরোনাম হয়তো অনেকের কাছেই ফালতু মনে হয়েছে।কিন্তু কখনো কি আপনি বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভেবে দেখেছেন , যে ডিমের সৃষ্টি আগে না মুরগির সৃষ্টি আগে?এটি যদি আপনি বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখেন তাহলে হয়তো আপনি কখনো এই প্রশ্নটির সঠিক কোন উত্তরে পৌছতে পারবেন না।কারন এই প্রশ্নটিকে আপনি যে ভাবেই দেখেন না কেন এ রকম অনেক প্রশ্ন নিয়ে আমাদের পূর্বপুরুষ ও প্রাচীনকালের মানুষেরা অনেক ভেবেছেন।কেউ কেউ হয়তো  এগুলকে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখেছেন আবার কেউ হয়তো এগুলকে দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখেছেন।আপনি যদি সঠিক ভাবে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ না করেন তবে আপনি আজকের এই প্রশ্নটিতে এক এক সময় এক এক সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছবেন।কারন ডিম ছাড়া যেমন মুরগি সৃষ্টি সম্বব না, তেমনি মুরগি ছাড়া এই ডিমটি  এল ই বা কোথা থেকে তাই না?

মানব দেহের কিছু মজার তথ্য

মানব দেহের কিছু মজার তথ্য
১. একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ ৬৫ কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।
২. দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০ কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
৩. রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
৪. দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
৫. একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বার পেঁচানো যাবে।
৬. কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
৭. দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
৮. একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
৯. একজন মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ

স্বপ্ন সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য !

স্বপ্ন সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য !
০১. সাইকলজিষ্টদের মতে রাতে অনিদ্রা হওয়ার অর্থ আপনি হয়ত অন্য কারো স্বপ্নে জীবিত।
০২. আপনি কখনই একসাথে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবেন না।
০৩. গড়ে একজন মানুষ বছরে ১৪৬০টি স্বপ্ন দেখে। অর্থাৎ প্রতি রাতে গড়ে প্রায় ৪ টি।
০৪. আমাদের মষিÍষ্ক কোন চেহারা তৈরী করতে পারে না। আমরা স্বপ্নে যে সব চেহারা দেখি তার সবগুলোই আমরা আমাদের জীবনে কখনও না কখনও দেখেছি। আমাদের জীবনে আমরা পথে ঘাটে অসংথ্য চেহারা দেখি যা মনে রাখতে পারি না। কিন্তু আমাদের সাবকনসাস মাইন্ড তা ধরে রাখে এবং স্বপ্নে তা দেখায়।
০৫. প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখে। যদি আপনি মনে করেন আপনি স্বপ্ন দেখেন না তার অর্থ হয় আপনি তা মনে রাখতে পারেন না নয়ত আপনি জটিল কোন মানসিক রোগে ভুগছেন।
০৬. মানুষ তার জীবনের প্রায় ৬ বছর স্বপ্ন দেখে কাটায়।
০৭. সাধারনত গর্ভবতী মহিলারা অন্যান্যদের চেয়ে বেশী স্বপ্ন মনে রাখতে পারে। তার কারণ, গর্ভকালীন সময়ে তাদের অতিমাত্রায় হরমোনের পরিবর্তন হয়।

রোবটও পেল স্পর্শ অনূভুতি

রোবটও পেল স্পর্শ অনূভুতি

প্রযুক্তির দিন দিন উন্নতি ঘটে চলেছে।আই.বি.এম তো ঘোষণা দিয়েছে পাঁচ বছরের মধ্যেই আমরা মোবাইল বা কম্পিউটার স্ক্রিন এর মাধ্যমে দূরের জিনিস ধরতে পারব।এই ভবিষ্যত বাণীটা ঠিক হওয়ার দিকে আমরা একধাপ কিন্তু এগিয়ে গেছি।বিজ্ঞানীরা যন্ত্রের মধ্যে বিভিন্ন বস্তুর স্পর্শ অনূভুতি জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। এখানে যন্ত্রটি হল এক ধরনের মানুষের মত রোবট।ইউনিভার্সিটি অফ সাউর্দান ক্যালিফোর্নিয়া ভাইটারভি স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিজ্ঞানীরা এমনই একটি রোবর্ট তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন এবং এ সম্বন্ধে একটি লেখা প্রকাশ করেছেন।তারা এই রোবটটির হাতে এক ধরনের বিশেষ সেন্সর ব্যবহার করেছেন।এই সেন্সর এর গঠন অনেকটা মানুষের আঙুলের মত।এর উপরে বিশেষ ভাবে গঠিত চামড়া থাকে এবং তাতে তরল পদার্থের একটি স্তর ও থাকে। চামড়াতে একধরনের বিশেষ খাঁজ কাটা অংশ থাকে,অনেকটা আঙুলের রেখার মত।রোবটিক আঙুলটি যখন কোন বস্তুর উপর দিয়ে নেয়া হয়,তখন চাপের তফাত,উঁচু নিচু ইত্যাদির কারনে সেন্সরটি ভায়ব্রেশন উৎপন্ন করে।এই ভায়ব্রেশন আঙুলের মাঝখানে থাকা হাড়ের মত

বিজ্ঞানের অবাক যুগে আছি আমরা!! (নিজে নিজে পরিষ্কার হবে এমন কাপড় আবিষ্কার)

বিজ্ঞানের অবাক যুগে আছি আমরা!! (নিজে নিজে পরিষ্কার হবে এমন কাপড় আবিষ্কার)
উফ্ কত কাপড় জমে গেছে। কখন এসব পরিষ্কার করব, ধুব। এটি প্রায় কয়েকদিন পরপরই বলতে হয় আমাদের। বিশেষ করে যারা ছাত্র এবং আমার মত হলে কিংবা মেসে থাকেন তাদের তো এটি একটি মহা যন্ত্রনা এবং আপদ।
কিন্তু ভাবুন একবার, শুধুমাত্র রৌদ্রের নিচে অথবা বারান্দার তারে ঝুলিয়ে রাখলেই যদি জিনস, সয়েটস অথবা মোজাগুলো নিজে নিজে পরিষ্কার এবং দুর্গন্ধ দূর হয়ে যোয় তাহলে কেমন হবে?
অনেক অদ্ভুত হবে নির্গাত। কিন্তু এই অদ্ভুত ব্যাপারটাই নাকি ঘটে গেছে। বিজ্ঞানীরা একটি নতুন সুতি কাপড় তৈরি করেছেন যাকে সূর্যালোকে রাখলে নিজেকে যে কোন ব্যাকটেরিয়া এবং দাগ থেকে পরিষ্কার করতে পারে।
মিঙ্গস লং এবং ডেয়ং উ জানিয়েছে তাদের নতুন এই কাপড়টিতে ব্যবহার করা হয়েছে টাইটানিয়াম ডাইঅক্সাইডের কোটিং। টাইটানিয়াম ডাইঅক্সাইড একটি সাদা ম্যাটেরিয়াল যা সাধারণত খাদ্যের সাদা রঙ থেকে সানস্ক্রিন লোশন তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
            সাধারণ এসইএম ছবি (a)N-TiO2–সুতি কাপড় এবং

একটি ছোট কিন্তু জোরালো ম্যাজিক

একটি ছোট কিন্তু জোরালো ম্যাজিক
দর্শকদের নিশ্চিতভাবে অবাক করে দেবে, এমন ম্যাজিক আবিষ্কার করা একটি কঠিন কাজ। ছোটবেলায় আমার কোনো জাদু-শিক্ষক ছিলেন না। পাইনি কোনো ম্যাজিক শেখার বই। তাই নিজের কল্পনার ওপর ভর করে জাদু আবিষ্কার করতে হতো। তবে নিজের কল্পনার মতো জাদুটি যখন দর্শককে চমকে দিত, তখন তা এক অনির্বচনীয় আনন্দের সম্পদ হয়ে হূদয়ে জমা হতো। দর্শকেরা সম্পূর্ণ নতুন জিনিস উপহার পেলেন বলে অনেক বেশি তারিফ করতেন। সুনাম খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ত। এমনই একটি মজার জাদু আজ তোমাদের শিখিয়ে দেব।

দর্শকদের সামনে যা করবে(ক) একটি ম্যাচবাক্স পকেট থেকে বের করো।

(খ)  ম্যাচকাঠির ড্রয়ার বা ট্রেটা আঙুল দিয়ে ঠেলে বের করো।
(গ)  ট্রে-ভর্তি ম্যাচকাঠিগুলো টেবিলের ওপর ঢেলে দাও।
(ঘ)  খালি ট্রেটা সবার সামনে ম্যাচবাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে

ম্যাজিক!

ম্যাজিক!


আপনাকে একটি বরফ এবং একটি সুতা দেয়া হল। বরফটিকে সুতাটি দিয়ে ঝুলাতে হবে। কিন্তু সুতা দিয়ে বরফটিকে বাঁধতে পারবেন না। কি, ঝুলাতে পারবেন? অবাক হচ্ছেন নাকি এটা ভেবে যে এটা কি করে সম্ভব?

হ্যাঁ, এটা আসলেই সম্ভব।

তাহলে বলি কিভাবে এটা করা সম্ভব। প্রথমে যে সুতা দিয়ে বরফটিকে ঝুলাবেন, সেটিকে পানিতে ভালো করে ভিজিয়ে নিন। এবার বরফের টুকরাটিকে একটা পাত্রে নিয়ে সুতাটির এক প্রান্তকে বরফের টুকরার মাঝ বরাবর রাখি। এখন ধীরে ধীরে সুতা বরাবর বরফের উপরে লবণ  ছিটাতে থাকুন। ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার পরে দেখবেন সুতাটি বরফ কেটে ভিতরে ঢুকে যাবে এবং তারপরে বরফটি আবার সুতাসহ জমে যাবে। এখন আপনি সুতাটির অপর প্রান্ত ধরে বরফটিকে উপরে উঠালে দেখবেন বরফটি সুতার সাহায্যে ঝুলছে।

এখন ভাবছেন এটা কিভাবে হল? তাহলে চলুন, এর কারণটা জেনে নিই।

এটা তো আমরা সকলেই জানি শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি বরফে পরিণত হয়। এই শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে পানির ফ্রিজিং পয়েন্ট বা হিমাংক বলে। পানির এই ফ্রিজিং পয়েন্টকে

নিউরন, আলো এবং অপ্টোজেনেটিক্স

নিউরন, আলো এবং অপ্টোজেনেটিক্স
আমাদের মগজটা অসাধারন একটা বস্তু। অসাধারন এর প্রয়োজনীয়তা, অসাধারন এর জটিলতা। ছোট্ট-বদ্ধ একটা কোঠরে থেকেও, একটি কোয়ান্টাম কণার স্পন্দন থেকে মহাবিশ্বের নিঃসীমতা- বহু কিছুই ধারন করতে পারে। ভালো লাগা, খারাপ লাগা, চলাফেরায় ভারসাম্য রাখা- এই ব্যাপারগুলো মগজের নিউরনের মধ্যে ছড়ানো কিংবা সাজানো থাকে। মন ভালো নাই- নির্দিষ্ট কিছু নিউরন কাজ করছে। সুন্দর একটি গান শুনে মন ভালো হয়ে গেল, অন্য এক গুচ্ছ নিউরন এখন সক্রিয়। কিংবা ভাইভা দিতে গিয়ে সব ভূলে যাওয়া, তখন সব নিউরন নিষ্ক্রিয়। মাত্রাতিরিক্ত সরলীকৃত করে বলা যায় যে, নিউরনের সক্রিয়তা/নিষ্কৃয়তাই আমাদের আবেগ-অনুভূতি, আচরনের ভৌত রূপ।
মানুষের স্বভাবই হচ্ছে শর্টকাট খোজা। সমুদ্র দেখতে মানুষের ভালো লাগে, তাই মানুষ কক্সবাজার যায়। কিন্তু সমুদ্রে তো সবসময় যাওয়া যায়না, তাই শর্টকাট হিসেবে আগের দিনে ঘরের দেয়ালে সমুদ্রের ছবি শোভা পেত। আস্তে আস্তে মানুষ বিজ্ঞান শিখলো, টেলিভিশন আবিষ্কার করে তাতে সমুদ্রের ছবি দেখতো। তারপর বিজ্ঞান আরো স্মার্ট হলো। মানুষ এখন শুধু শর্টকাট না, সব কিছু এক ক্লিকে চায়। এখন মানুষ এক ক্লিকে স্মার্টফোনে/ট্যাবে সমুদ্র দেখতে পারে। কিন্তু একটা সমস্যা সবসময়ই ছিল, মগজ তো ঠিকই বুঝে- কোনটা আসল সমুদ্র আর কোনটা